একুশে নিউজ প্রতিবেদক:: আবৃত্তি সংগঠন মুক্তাক্ষর ২০০৮ সালে শিশু কিশোরদের নিয়ে যাত্রা শুরু করে। ২০২১ সালে ১৩ বছরের পথচলা শুরুর মধ্য দিয়ে সংগঠনিক কার্যক্রম শুরু হয়। ১ জানুয়ারি রায়নগর শিশু পরিবারে শত শিশু কিশোরির মাঝে সকাল ১১টায় চকলেট বিতরণ ও বিকেল ৪টায় সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জয় বাংলা সাহিত্য পরিষদের অনুষ্ঠানে ছড়াকার অজিত রায় ভজন ও সাইদুর রহমান সাইদ মাস্ক সচেতনতার স্টিকার এর মোড়ক উন্মোচন করেন। ২ জানুয়ারি সকাল ১০টায় সিলেট ইলেকট্রিক সাপ্লাই গেইটে ১ হাজার মাস্ক পথচারীর মাঝে বিতরণ করা হয়। মাস্ক বিতরণ অনুষ্ঠানটির মোড়ক উন্মোচন করেন প্রকৌশলী আসিফ জুলকার নাইম। সে সময় সহযোগিতায় প্রাণিত করেন প্রকৌশলী শেখ আলাউদ্দিন, প্রকৌশলী সাইদুর রহমান, প্রকৌশলী মলয় কুমার রায়, সাংবাদিক মোকলিছুর রহমান মকলিছ, কবি ধ্রæব গৌতম, কবি সুজিত দাস, মো. মনিরুল ইসলাম মিন্টু, মো. নুরুল ইসলাম, মো. রুমন মিয়া, মো. সানি ও মো. জামাল উদ্দিন। অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনায় ছিলেন হিমেল মাহমুদ ও প্রিয়াশ্রী কর পিউ। সকাল ১১টায় ইলেকট্রিক সাপ্লাই মেট্রোপলিটন কিন্ডারগার্টেনে মিষ্টিমুখ ও আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। মো. নুরুল আমিনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন মেট্রোপলিটন কিন্ডারগার্টেনের প্রিন্সিপাল মো. মিজানুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন লতিফা শফি মহিলা কলেজের সহকারী অধ্যাপক নন্দি কিশোর রায়, পাইওনিয়র স্কুল এন্ড কলেজের পরিচালক ইসতাইন আহমেদ, ছড়াকার অজিত রায় ভজন। মিষ্টিমুখের আগে নতুন ৫জন কে ফুল দিয়ে বরণ করে সদস্য করে নেয়া হয়। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনায় ছিলেন মুক্তাক্ষরের পরিচালক ও প্রশিক্ষক বিমল কর।
অনুষ্ঠানে সকল মুক্তাক্ষর এর শাখায় মাস্ক ও স্টিকার বিতরণের গ্রহণের সাথে ২১ এ ফেব্রুয়ারী ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী আবৃত্তি দিয়ে পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।