একুশে নিউজ ডেস্ক : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আব্দুল আজিজ বলেন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ও বাংলাদেশ খেলাফত যুব মজলিসের সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হককে দীর্ঘদিন থেকে অন্যায়ভাবে কারাবন্দী করে রাখা হয়েছে। সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা দিয়ে কারাগারে তাঁকে নির্যাতন করা হচ্ছে। মাওলানা মামুনুল হকের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে হয়রানীমূলক এসব কর্মকান্ডের কারণে সরকার বিপাকে পরবে। আসন্ন নির্বাচনের আগেই মাওলানা মামুনুল হকসহ আলেম-উলামাদের মুক্তি না দিলে দেশের জনগণ নির্বাচন প্রতিহত করবে। তাই অবিলম্বে মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হকসহ সকল রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে মুক্তি দিয়ে ঘোষিত তফসিল বাতিল করে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে। নতুবা দেশের জনগণ পাতানো কোন নির্বাচন করতে দিবে না।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ও যুব মজলিসের সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হকের মুক্তি, দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি রোধ ও নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে শুক্রবার বাদ জুমা (১৫ ডিসেম্বর) নগরীর কোর্ট পয়েন্টে যুব মজলিস সিলেট জেলা ও মহানগর শাখার বিক্ষোভ মিছিল পরবর্তী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
নগরীর তালতলা পয়েন্ট থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়ে কোর্ট পয়েন্টে এসে সমাবেশে মিলিত হয়।
যুব মজলিস সিলেট জেলা শাখার সভাপতি মুফতী মুহাম্মদ মাহবুবুল হকের সভাপতিত্বে ও মহানগর সদস্য হাফিজ মাওলানা মিজানুর রহমানের পরিচালনায় বিক্ষোভ মিছিল পরবর্তী সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন-বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও যুব মজলিসের সভাপতি পরিষদ সদস্য মাওলানা আবুল হাসানাত জালালী, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় সমাজকল্যাণ সম্পাদক মাওলানা সামীউর রহমান মুসা, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস সিলেট মহানগর শাখার সভাপতি মাওলানা গাজী রহমত উল্লাহ, যুব মজলিস কেন্দ্রীয় মজলিসে খাছের সদস্য মাওলানা জাহিদুজ্জামান, খেলাফত ছাত্র মজলিসের কেন্দ্রীয় সভাপতি মোল্লা খালেদ সাইফুল্লাহ, মাওলানা আব্দুল্লাহ আশরাফ, মাওলানা মুর্শিদুল আলম সিদ্দীক, মাওলানা শহীদুল ইসলাম, মাওলানা শহীদুল ইসলাম, মাওলানা রুহুল আমীন,বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস সিলেট মহানগরীর সাংগঠনিক সম্পাদক হাফিজ কয়েছ আহমদ, যুব মজলিস সিলেট জেলা শাখার বায়তুল মাল সম্পাদক মাওলানা আখলাক, মামুনুর রশীদ প্রমুখ।