• ২২শে ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , ৭ই পৌষ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ২রা রজব, ১৪৪৭ হিজরি

শেরে বাংলা গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড-২০২৫ পেলেন আলোর ফেরিওয়ালা ইমতিয়াজ রহমান ইনু

admin
প্রকাশিত নভেম্বর ২, ২০২৫
শেরে বাংলা গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড-২০২৫ পেলেন আলোর ফেরিওয়ালা ইমতিয়াজ রহমান ইনু

অবিভক্ত বাংলার জাতীয় নেতা শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হকের শেরে বাংলা গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড-২০২৫ পেলেন সিলেটের প্রথম মুসলমান হযরত শাহ গাজী সৈয়দ বুরহান উদ্দিনের কুশিঘাট বুরহানাবাদ এলাকার কৃতি সন্তান আলোর ফেরিওয়ালা ইমতিয়াজ রহমান ইনুকে সমাজসেবায় বিশেষ অবদান রাখার জন্য অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে অ্যাওয়ার্ড ও সার্টিফিকেট তুলে দেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি ফয়সাল মাহমুদ ফয়েজী ও শেরে বাংলার দৌহিত্র, সাবেক তথ্য সচিব সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ।

শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক-এর ১৫২তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা, গুণীজন সংবর্ধনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক স্মৃতি পরিষদ। রাজধানীর সেগুন বাগিচার কেন্দ্রীয় কঁচি-কাঁচারমেলা মিলনায়তনে শেরে বাংলার ১৫২তম জন্মদিনের অনুষ্ঠানে শেরে বাংলা গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড-২০২৫ প্রদান করা হয়।

শেরে বাংলার দৌহিত্র, সাবেক সচিব সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ এর সভাপতিত্বে মঞ্জুর হোসেন ইসা ও তানিয়া আফরিনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা বিচারপতি ফয়সাল মাহমুদ ফয়েজী। বিশেষ অতিথি ছিলেন ইবাইস বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক আহসান উল্লাহ, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব গোলাম ফারুক মজনু। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আর কে রিপন।

আলোচনা সভায় বক্তারা শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের জীবন, কর্ম, ও রাজনৈতিক দর্শন তুলে ধরেন। শেরে বাংলা ছিলেন বাঙালি জাতিসত্তার এক অনন্য প্রতীক। কৃষক-শ্রমিকের অধিকার রক্ষায় তাঁর অবদান আজও সমান প্রাসঙ্গিক। বর্তমান প্রজন্মকে শেরে বাংলার চিন্তাধারা ও আদর্শ জানতে হবে-কারণতিনি ছিলেন গণমানুষের নেতা, যিনি স্বপ্ন দেখেছিলেন দারিদ্র্যমুক্ত ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজের। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে অসংখ্য গুণী ব্যক্তিকে “শেরে বাংলা গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড ২০২৫” প্রদান করা হয়। এর মধ্যে সমাজসেবায় বিশেষ অবদান রাখার জন্য আলোর ফেরিওয়ালা ইমতিয়াজ রহমান ইনু।

অনুষ্ঠানে বক্তৃতা, কবিতা পাঠ, ও দেশাত্মবোধক সংগীত পরিবেশনার মধ্য দিয়ে শেরে বাংলার স্মৃতিকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করা হয়। শেষে উপস্থিত অতিথি ও সংগঠনের নেতৃবৃন্দ শেরে বাংলার কর্মজীবনের ওপর একটি স্মারকগ্রন্থ প্রকাশের ঘোষণা দেন।