• ১৬ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , ১লা অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ১৪ই জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি

ব্যাকিক্রমী গল্পের নাটকে ফিরলেন জনপ্রিয় নাট্যকার ও অভিনেতা ইমতিয়াজ কামরান তালুকদার

admin
প্রকাশিত আগস্ট ১৬, ২০২০
ব্যাকিক্রমী গল্পের নাটকে ফিরলেন জনপ্রিয় নাট্যকার ও অভিনেতা ইমতিয়াজ কামরান তালুকদার

একুশে নিউজ:: জনপ্রিয় পরিচালক পার্থিব মামুনের বলদা পরিবার এখন সিলেটে নাটকের শুটিং সম্পন্ন করেন। এই নাটকে তিনি অভিনয় করেন। নাটকে কাজ করতে ভালোবাসেন। সব সময় কর্মব্যস্ত থাকতে পছন্দ করেন, আর নাটকে শিল্পীদের নাকি এই গুণ থাকতে হয়।তবে দুঃখ তার একটাই রাগ,ইচ্ছার কাঁটা উল্টো পথে ঘুরলেই তার রাগ,রেগে গেলে চুপচাপ বসে থাকেন। কাজে লেগে থাকা স্বভাবের এই ছেলের নাম মোঃ ইমতিয়াজ কামরান তালুকদার।মডেলিং. ফটোসেশন, মঞ্চ অভিনয়, উপস্থাপনা, নাটক লেখা যেখানেই হোক সাংস্কৃতিক মনা তিনি আছেন সবখানে। তিনি ছোটবেলা থেকে সিলেটের পরিচিত মুখ।পড়ালেখা শেষ করেছেন সিলেট এম সি কলেজ থেকে পলিটিক্যাল সায়েন্সে পোস্ট গ্রাজুয়েশন সর্ম্পণ করেন। এছাড়াও তিনি মঞ্চ অভিনয় আর টিভি নাটকের সঙ্গে জড়িয়ে আছেন পাশাপাশি তিনি তরুণ উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী।তিনি ব্যবসায়ী কাজে বিভিন্ন দেশ সফর করেন উল্লেখ্য পোল্যান্ড, রাশিয়া, মালয়েশিয়া, দুবাই, সৌদিআরব, থাইল্যান্ড,মায়ানমার, নেপাল, ভূটান, ইন্ডিয়া। সমাজসেবায় তিনি সিলেট বিভাগীয় শ্রেষ্ঠ যুব সংগঠক এওয়ার্ড এবং জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ তরুণ উদ্যোক্তা এওয়ার্ড প্রাপ্ত যুব সংগঠক। এই সময় এসে অনেকটা নিজের শখের পরিপূর্ণতা দেয়ার জন্য বিভিন্ন নামিদামি পত্রিকা ও ম্যাগাজিনে মডেলিং-এর কাজ এখনো করছেন। মঞ্চ দিয়ে শুরু বর্তমানে বেশি কাজ করছেন টিবি নাটকেই। পাশাপাশি কাজ করেছেন কয়েকটি ফ্যাশন ম্যাগাজিনে ও টিভি নাটকে। অসম্ভব সুন্দর হাসির অধিকারী অভিনেতা ও নাট্যকার।একজন সফল ব্যক্তি সিলেট সাংস্কৃতিক অঙ্গনের বিভিন্ন শাখায় অবদান রেখে চলেছেন।

তিনি একাধারে মডেল, অভিনেতা,নাট্যকার উপস্থাপক। তার ক্যারিয়ার শুরু হয় ২০০৮ সালে একটি যুব সাংস্কৃতিক ক্লাবের সভাপতি মোঃ জুনেদ আহমেদ হাত ধরে মিডিয়ায় পথ চলা।এই সংগঠনের সাথে অনেক দিন সংস্কৃতি অঙ্গনে অবদান রাখেন।এর পর টিভি মিডিয়ার সাথে যুক্ত হন।সিলেট আঞ্চলিক ভাষার বেশ কিছু নাটক অভিনয় করেন।বর্তমানে মঞ্চ নাটকে স্পৃহা থিয়েটারে সাথে কাজ করছেন।যার হাত ধরে মঞ্চ নাটকের সব কিছু শিখতে পেরেছি তিনি আমার শ্রদ্ধেয় গুরু জনাব মনির আহমেদ বিশিষ্ট মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।তিনি সুবচন নিবাসনে, স্বপ্ন বাজ, চাকা, রক্তাক্ত একাত্তরে,বিরাঙ্গানা সুলেখা, ভন্ড পাগল বিশেষ ভাবে উল্লেখযোগ্য প্রভৃতি মঞ্চ নাটকে অংশনেন।পাশাপাশি অভিনয় করেন বেশ কিছু টিভি নাটকে, আপন জন ,ঝুমকা,অবশেষে, তারুণ্যের উচ্ছ্বাস,অপেক্ষা,একটি রাতের গল্প, শুটিং চলছে ০২, শেষ বিকাল,ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান উল্টা পালটা, মিউজিক ভিডিও, বিশেষ ভাবে উল্লেখযোগ্য।

 

ইমপ্রেস টেলিফিল্ম এর ব্যানারে নির্মিত সিলেটের বহু আলোচিত রাজন হত্যার কাহিনী অবলম্বনে ক্রাইম স্টোরি টি বেসরকারি টিভি চ্যানেল চ্যানেল আই তে প্রচারির হয়।সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে আরো কিছু কাজে হাতে আছে এখন।আর চ্যানেল আই তে নাটক সাগরের আনন্দ বেদনা নামে একটি নাটকে সামনে শুটিং করবো।তরুণ উদীয়মান মেধাবী নাট্যকার নাটক লেখার কাজ করেন।আপনার জীবনের মোড় ঘোরানো উল্লেখ্য যোগ্য ঘটনা সৈয়দ জুনেদ ভাইয়ের একটি মঞ্চ নাটক এইডস কে না বলুন মধ্য দিয়ে আমার মিডিয়া যাত্রা শুরু হয় এবং এই নাটক আমার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। আর এই নাটকের মাধ্যমেই আমাকে সবাই চিনতে শুরু করে মিডিয়া। প্রথম ক্যামেরার সামনে দাঁড়ানোর অভিজ্ঞতা একটি এনজিও নাটকের মাধ্যমে প্রথম ক্যামেরার সামনে দাঁড়ানোর অভিজ্ঞতা হয়। মঞ্চ নাটকে অভিজ্ঞতার জন্য যখন ক্যামেরার সামনে দাঁড়ালাম তখন নার্ভাস হয় নি বরং এক্সাইটেড ছিলাম।অভিনেতা না হলে যা হতেন পড়াশোনা শেষ করে হয়তো লন্ডনে চলে যেতাম।আয়নায় নিজেকে দেখে যা মনে হয় আমি এত অদ্ভুত কেন।