• ১৮ই আগস্ট, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , ৩রা ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ২৪শে সফর, ১৪৪৭ হিজরি

সিলেটসহ দেশবাসীকে আবুল হোসেনের বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা

admin
প্রকাশিত এপ্রিল ১৩, ২০২৩
সিলেটসহ দেশবাসীকে আবুল হোসেনের বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা

সিলেটসহ দেশ-বিদেশে বসবাসরত সব বাংলাদেশিকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে জানিয়েছেন মীম টিভি ইউএস’র সিলেট জেলা প্রতিনিধি, সিলেট ফ্রিডম মিডিয়া ক্লাবের কার্যকরি সদস্য ও জনপ্রিয় নাট্য মোঃ আবুল হোসেন।

পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে প্রচারিত এক বিজ্ঞপিত্তে ি বার্তায় তিনি নববর্ষের শুভেচ্ছা জানান।

তিনি বলেছেন, “এই শুভ নববর্ষের প্রাক্কালে আমাদের প্রার্থনা এই যে, আমরা যেন সমস্ত অন্ধকার ও বাধা বিপত্তি দূর করে একটি সুখী ও সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে পারি।” পহেলা বৈশাখকে বাঙালির সম্প্রীতির দিন, বাঙালির মহামিলনের দিন। “এ দিন ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সমগ্র জাতি জেগে ওঠে নবটপ্রাণে নব-অঙ্গীকারে। সারা বছরের দুঃখ-জরা, মলিনতা ও ব্যর্থতাকে ভুলে সবাইকে আজ নব-আনন্দে জেগে ওঠার উদাত্ত আহ্বান জানাই।”

আবু হোসেন বলেন, “মোগল সম্রাট আকবর ‘ফসলি সন’ হিসেবে বাংলা সন গণনার যে সূচনা করেন, তা সময়ের পরিক্রমায় আজ সমগ্র বাঙালির কাছে অসাম্প্রদায়িক চেতনার এক স্মারক উৎসবে পরিণত হয়েছে। বাঙালির আত্মপরিচয় ও শেকড়ের সন্ধান মেলে এর উদ্যাপনের মধ্য দিয়ে।

“পহেলা বৈশাখের দিকে তাকালে বাঙালি তার মুখচ্ছবি দেখতে পায়। বৈশাখ আমাদের নিয়ে যায় অবারিতভাবে বেড়ে ওঠার বাতায়নে, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সমৃদ্ধি। বাঙালিরা দুর্বার প্রতিরোধে আত্মপরিচয় ও স্বীয় সংস্কৃতির শক্তিতে তা প্রতিহত করেছে। “এভাবেই বিশ্বের বুকে অভ্যুদয় ঘটেছে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের। এরই ধারাবাহিকতায় ইউনেস্কো কর্তৃক পহেলা বৈশাখের মঙ্গল শোভাযাত্রা ২০১৬ সালে বিশ্ব সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। নববর্ষের-এ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি নিঃসন্দেহে বিরাট অর্জন। এই পথ বেয়ে বিশ্বসমাজে বাঙালি হয়ে উঠবে শ্রেষ্ঠ জাতি।”