নিজস্ব প্রতিবেদক ছাতক : সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক উপজেলায় পাওনা টাকা না দেওয়ায় এক নিরীহ পরিবারের উপর অমানসিক জুলুম নির্যাতনের খবর পাওয়া গেছে। টাকা না দেওয়ায় জিতু মিয়া ও তার পরিবারের উপর দিনের পর দিন মানসিক ও শারিরীক নির্যাতন, সামাজিকভাবে অপমান-অপদস্ত করেও ক্লান্ত হয়নি প্রভাবশালী সুদ ব্যবসায়ী আব্দুল আলী। গত ১৬ জুন ছাতক থানার একটি মামলা দায়ের করেন তিনি । পরদিন ওই মামলার আমলে নিয়ে পুলিশ আসামীদের গেস্খপ্তারে অভিযান চালায়। গভীর রাতে পুলিশ জিতুর মিয়ার বাড়িতে গিয়ে গ্রেপ্তার অভিযান পরিচালনা করে। পরিবারের কাউকে বাড়িতে না পেয়ে বাড়ির জিনিসপত্র ভাংচুর করছে পুলিশ- এমনটাই জানিয়েছে জিতু মিয়ার পরিবার।
জানা যায়, ছাতক উপজেলার করচা গ্রামের জিতু মিয়া তার ছেলে জাবেদ আহমদকে উচ্চ শিক্ষার্থে যুক্তরাজ্যে পাঠানোর জন্য একই গ্রামের আব্দুল আলীর কাছ থেকে ২০২১ সালের নভেম্বর মাসে ১৩ লক্ষ টাকা ঋন গ্রহণ করেন। প্রথম তিন মাস জিতু মিয়া সময় মতো ঋণ পরিশোধ করেন। এরপর নানা আর্থিক সমস্যার কারণে তিনি আর ঋণ পরিশোধ করতে পারেননি। এ সুযোগে প্রভাবশালী সুদ ব্যবসায়ী আব্দুল আলী তাদের ঋণ পরিশোধ করার জন্য চাপ সৃষ্টি করতে থাকে। বিভিন্ন সময় তাদের বাড়িতে গিয়ে শারিরীক ও মানসিক নির্যাতন করে। কিন্তু এরপরও টাকা উদ্ধার করতে না পেরে গত ১৬ জুন তাদের বাড়ি দখল করার জন্য যায় আব্দুল আলী। এ সময় তাদের পরিবারের সবাই উপস্থিত থাকায় আর দখল করতে পারেননি।
ওই দিন রাতেই ছাতক থানায় টাকা আত্মসাতের মামলা করেন আব্দুল আলী। মামলার আসামীরা হলেন, যুক্তরাজ্য প্রবাসী জাবেদ আহমদ, তার পিতা জিতু মিয়া, মা ফেশুয়ারা বেগম ও চাচা ছমরু মিয়া। থানায় মামলা নং- ২৯/৬৭।
প্রভাবশালী সুদ ব্যবসায়ী আব্দুল আলী বলেন, জিতু মিয়া ১৩ লক্ষ টাকা ঋণ নিয়েছিলেন। কিস্তিতে পরিশোধ করার কথা থাকলেও তিনি মাত্র ৩টি কিস্তিতে ৩ লক্ষ টাকা পরিশোধ করেন। এরপর আর কোন কিস্তি পরিশোধ করেননি। সব মিলিয়ে বর্তমানে ২৫ লক্ষ টাকা হয়ে গেছে। ঘটনার দিন টাকা চাইতে যাওয়ায় জিতু মিয়া ও তার পরিবারের লোকজন তার উপর হামলা করার চেষ্টা করছিল। এ ঘঁনার সুষ্ট বিচার ও টাকা উদ্ধার করতে তিনি এ মামলা দায়ের করেছেন।
তবে, জিতু মিয়া সাংবাদিকদের জানান, তার ছেলে জাবেদ আহমদ লন্ডনে যাওয়ার পর তিনি ৩ কিস্তি পরিশোধ করেন। এরপর আর্থিক জটিলতায় তিনি আর কিস্তি পরিশোধ করতে পারেননি। সুদ বেড়ে সব মিলিয়ে এখন ২৫ লক্ষ টাকা হয়ে গেছে। উক্ত টাকা উদ্ধার করতে আলী আহমদ তার পরিবারকে শারিরীক ও মানসিক নির্যাতন করে আসছে। এক পর্যায়ে তাদের বাড়ি দখল করার জন্য আসে। তখন বাড়ির লোকজনের সাথে খারাপ আচরণ করেন আব্দুল আলী।ছাতকে পাওনা টাকা না দেওয়া হামলা- মামলা
সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক উপজেলায় পাওনা টাকা না দেওয়ায় এক নিরীহ পরিবারের উপর অমানসিক জুলুম নির্যাতনের খবর পাওয়া গেছে। টাকা না দেওয়ায় জিতু মিয়া ও তার পরিবারের উপর দিনের পর দিন মানসিক ও শারিরীক নির্যাতন, সামাজিকভাবে অপমান-অপদস্ত করেও ক্লান্ত হয়নি প্রভাবশালী সুদ ব্যবসায়ী আব্দুল আলী। গত ১৬ জুন ছাতক থানার একটি মামলা দায়ের করেন তিনি । পরদিন ওই মামলার আমলে নিয়ে পুলিশ আসামীদের গেস্খপ্তারে অভিযান চালায়। গভীর রাতে পুলিশ জিতুর মিয়ার বাড়িতে গিয়ে গ্রেপ্তার অভিযান পরিচালনা করে। পরিবারের কাউকে বাড়িতে না পেয়ে বাড়ির জিনিসপত্র ভাংচুর করছে পুলিশ- এমনটাই জানিয়েছে জিতু মিয়ার পরিবার।
জানা যায়, ছাতক উপজেলার করচা গ্রামের জিতু মিয়া তার ছেলে জাবেদ আহমদকে উচ্চ শিক্ষার্থে যুক্তরাজ্যে পাঠানোর জন্য একই গ্রামের আব্দুল আলীর কাছ থেকে ২০২১ সালের নভেম্বর মাসে ১৩ লক্ষ টাকা ঋন গ্রহণ করেন। প্রথম তিন মাস জিতু মিয়া সময় মতো ঋণ পরিশোধ করেন। এরপর নানা আর্থিক সমস্যার কারণে তিনি আর ঋণ পরিশোধ করতে পারেননি। এ সুযোগে প্রভাবশালী সুদ ব্যবসায়ী আব্দুল আলী তাদের ঋণ পরিশোধ করার জন্য চাপ সৃষ্টি করতে থাকে। বিভিন্ন সময় তাদের বাড়িতে গিয়ে শারিরীক ও মানসিক নির্যাতন করে। কিন্তু এরপরও টাকা উদ্ধার করতে না পেরে গত ১৬ জুন তাদের বাড়ি দখল করার জন্য যায় আব্দুল আলী। এ সময় তাদের পরিবারের সবাই উপস্থিত থাকায় আর দখল করতে পারেননি।
ওই দিন রাতেই ছাতক থানায় টাকা আত্মসাতের মামলা করেন আব্দুল আলী। মামলার আসামীরা হলেন, যুক্তরাজ্য প্রবাসী জাবেদ আহমদ, তার পিতা জিতু মিয়া, মা ফেশুয়ারা বেগম ও চাচা ছমরু মিয়া। থানায় মামলা নং- ২৯/৬৭।
প্রভাবশালী সুদ ব্যবসায়ী আব্দুল আলী বলেন, জিতু মিয়া ১৩ লক্ষ টাকা ঋণ নিয়েছিলেন। কিস্তিতে পরিশোধ করার কথা থাকলেও তিনি মাত্র ৩টি কিস্তিতে ৩ লক্ষ টাকা পরিশোধ করেন। এরপর আর কোন কিস্তি পরিশোধ করেননি। সব মিলিয়ে বর্তমানে ২৫ লক্ষ টাকা হয়ে গেছে। ঘটনার দিন টাকা চাইতে যাওয়ায় জিতু মিয়া ও তার পরিবারের লোকজন তার উপর হামলা করার চেষ্টা করছিল। এ ঘঁনার সুষ্ট বিচার ও টাকা উদ্ধার করতে তিনি এ মামলা দায়ের করেছেন।
তবে, জিতু মিয়া সাংবাদিকদের জানান, তার ছেলে জাবেদ আহমদ লন্ডনে যাওয়ার পর তিনি ৩ কিস্তি পরিশোধ করেন। এরপর আর্থিক জটিলতায় তিনি আর কিস্তি পরিশোধ করতে পারেননি। সুদ বেড়ে সব মিলিয়ে এখন ২৫ লক্ষ টাকা হয়ে গেছে। উক্ত টাকা উদ্ধার করতে আলী আহমদ তার পরিবারকে শারিরীক ও মানসিক নির্যাতন করে আসছে। এক পর্যায়ে তাদের বাড়ি দখল করার জন্য আসে। তখন বাড়ির লোকজনের সাথে খারাপ আচরণ করেন আব্দুল আলী।